• E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৪ অপরাহ্ন

×

চা ও মুদি দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে পেট্রোল ও ডিজেল

  • প্রকাশিত সময় : শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪
  • ১৩০ পড়েছেন

কপিলমুনি (খুলনা) প্রতিনিধি:

কপিলমুনিতে দাহ্য পদার্থের বিক্রয় বিপদজনক জায়গায় চলে যাচ্ছে। মুদি দোকানে এখন পেট্রোল ও ডিজেল বিক্রি হচ্ছে, অবাধে বিক্রি হচ্ছে চায়ের দোকানেও। মুদি ও চায়ের দোকানে স্পর্শকাতর এসব পদার্থের মজুদ ও ক্রয় বিক্রয়ে সংশ্লিষ্ট কতৃর্পক্ষের কোন নজরদারি নেই, ফলে হরহামেশায় বিক্রি হচ্ছে পেট্রোল—ডিজেল। আর এ কারণে যেকোন সময় মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে অনেকে আশংকা প্রকাশ করেছেন। সরেজমিনে দেখাযায়, কপিলমুনি—পাইকগাছা মেইন সড়কের কাশিমনগর থেকে মামুদকাটি বাজার মোড় পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার রাস্থার দু’ধারে প্রায় অর্ধশতাধিক চা ও মোদি দোকানে পেট্রোল—ডিজেল বিক্রি হচ্ছে। কোমল পানীয়র বিভিন্ন রকমের বোতলে ভরে এসব দোকানে টেবিলের উপর থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে পেট্রোল—ডিজেল। অনুমোদন হীন এসবের মজুদ ও বিক্রয়ের কারণ জানতে চাইলে কোন চা ও মুদি দোকানি এর সদোত্তর দিতে পারেননি।

জানাযায়, পেট্রোল, অকটেন ও ডিজেলসহ নানা দাহ্য পদার্থ বিক্রির ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এরা অনুমোদনের তোয়াক্কা না করে এসব দাহ্যপদার্থ মজুদ ও বিক্রি করেই চলেছে। মোটর বাইক চালক আমির আলী জানান, যেখানে সেখানে পেট্রোল—ডিজেল বিক্রি হচ্ছে এটা খুবই বিপদজনক। মাহেন্দ্র চালক আব্দুল কাদের জানান, মুদি ও চায়ের দোকানে দাহ্যপদার্থ বিক্রি বন্ধে প্রশাসনের কঠোর হওয়া দরকার। কিন্তু কেন যে প্রশাসন নিরব থাকে এটা বুঝি না। একটি সূত্র জানায়, কপিলমুনি ও হরিঢালী ফাঁড়ী পুলিশ এসব দোকানীদের কাছ থেকে মাসোহারা নিয়ে থাকে।

কপিলমুনি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ  সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে দুটি চায়ের দোকানে  পেট্রোল বিক্রি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA