• E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০৩ অপরাহ্ন

×

কলারোয়ার খোর্দ্দ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পূনঃ তফসিলের জন্য দরখাস্ত

  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
  • ২৯ পড়েছেন
কলাবোয়া(সাতক্ষীরা) প্রতিনিধিঃ
কলারোয়ার খোর্দ্দ মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নির্বাচনের জন্য পূন: তফসিলের জন্য  ইউএনও বরাবর আবেদন করেছেন ঐ স্কুলের একজন অভিভাবক ও ভোটার। স্কুলের ভোটার তালিকার ৩৩ নং ভোটার স্থানীয় পাকুড়িয়া গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজ গাজীর পুত্র মো.খাইরুল বাশার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর এক অভিযোগে বলেন- কলারোয়া মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার তাপস কুমার দাস গত ১৬ মে তারিখে খোর্দ্দ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করেন। কিন্তু ঐ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী অভিভাবক ও এলাকাবাসীর  কাছে প্রচারের কথা ও বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে দেওয়ার কথা থাকলেও তা না করে তিনি গোপনে সাতক্ষীরা হতে প্রচারিত দৈনিক যুগের বার্তায় গোপনে তা প্রকাশ করেন। উক্ত পত্রিকাটির কোন গ্রাহক অত্র এলাকায় না থাকার কারনে আমরা অধিকাংশ অভিভাবক বিষয়টি জানতে পারিনি।
এখানে উল্লেখ্য যে, বর্ণিত তফসিলে মনোনয়ন পত্র উত্তোলনের ও জমাদানের শেষ তারিখ ছিল গত ২৭ মে -২০২৪.কিন্তু দেশব্যাপী প্রাকৃতিক দূর্যোগ ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবের কারনে সেদিন বিদ্যালয় ছুটি ঘোষনা করা হয়। সে দিনেই প্রধান শিক্ষক তার নিজ মোবাইল হতে জানিয়ে দেন সেদিন বিকাল ৩টার মধ্যে মনোনয়ন  উত্তোলন ও জমা দেওয়ার শেষ সময়। সে অনুযায়ী সেদিন প্রধান শিক্ষক তার মনোঃপুত কয়েক জন ব্যক্তিকে ডেকে নিয়ে শিক্ষক প্রতিনিধি ও অভিভাবক সদস্য পদের মনোনয়ন পত্র বিক্রয় করেন। বিষয়টি জানাজানি হলে আমরা  প্রধান শিক্ষকের অফিসে গিয়ে কাউকে না পেয়ে পরের দিন ২৮ মে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে উপস্থিত হয়ে ঘূর্ণিঝড় রেমালের ১০ নং মহা বিপদ সংকেত কথা বলে আমরা মনোনয়ন পত্র কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করলে তিনি আমাদের কাছে মনোনয়ন পত্র বিক্রি করবেন না বলে তফসিল প্রদানকারী ও প্রিজাইডিং অফিসার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপার ভাইজার তাপস কুমারের  নিকট যেতে চান। সেমতে পরের দিন ২৯ মে কলারোয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থাকার কারনে প্রধান শিক্ষক আমাদের প্রিজাইডিং অফিসারের নিকট নিয়ে যেতে পারেননি।
এভাবে কয়েকদিন টালবাহানার পর ০৪ জুন এক পর্যায়ে  অভিভাবকদের চাপে প্রিজাইডিং অফিসারের কাছে আমাদের নিয়ে যেতে বাধ্য হন। অতপর প্রিজাইডিং অফিসার তাপস কুমার আমাদের জানান উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তার অনুমতি ব্যতিত আমি আপনাদের জন্য কিছুই করতে পারবো না। এর প্রেক্ষিতে অধিকাংশ সচেতন অভিভাবকগনের পক্ষে খাইরুল বাশার বাদী হয়ে কলারোয়া উপজেলা বরাবরে একটি আবেদন জমা দিয়েছেন নতুন করে স্কুলে ম্যানেজিং কমিটির পূনঃতফসিল ঘোষনা করার জন্য।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA