শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, আব্দুল জলিল ছিলেন মুজিব আদর্শের একনিষ্ঠ কর্মি। তিনি সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে তিনি নওগাঁয়ে আওয়ামী লীগের দূর্গ গড়ে তুলেছিলেন। নওগাঁয়ের মানুষ তাঁকে প্রচন্ড ভালোবাসতেন। বঙ্গবন্ধুর আহবানকে সফল করতে তিনি ওই অঞ্চলের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো। তিনি একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন। তাঁর দক্ষ পরিচালনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সুসংগঠিত হয়েছিলো। এরশাদ খালেদার দু:শাসনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে তিনি শারীরিক ভাবে নির্যাতিত হয়েছিলেন। তবুও তিনি স্বৈরাচারের কাছে মাথা নত করেননি। বঙ্গবন্ধুর আর্দশ বাস্তবায়নে তিনি অমানসিক নির্যাতন স্বীকার করে আ’লীগকে শক্তিশালী করেছেন। তাঁর এই ত্যাগ ও আর্দশকে সামনে রেখে বঙ্গবন্ধু’র স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।
রবিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মন্ত্রী আব্দুল জলিলের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, অধ্যাপক আলমগীর কবির, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, কামরুল ইসলাম বাবলু, এস এম আকিল উদ্দিন, বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, মীর বরকত আলী, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, এ্যাড. রাবেয়া ওয়ালী করবী, আইরিন চৌধুরী, জেসমিন সুলতানা বিথী, চ. ম. মজিবুর রহমান, সেলিম মুন্সি, মো. শিহাব উদ্দিন, কবীর পাঠান, মো. বাবুল হোসেন, মো. কামরুল ইসলাম, আলমগীর মল্লিক, লাবু, কিংকর সাহা, মো. ইখতিয়ার উদ্দিন মোল্লা, নাছরিন সুলতানাসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা সভা শেষে মো. আব্দুল জলিলের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA