সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:৩৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
খুলনার পি ডব্লিউ ডি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে প্রধান শিক্ষকের পরিবারসহ বসবাস  দৈনিক খুলনা টাইমস এখন ৬ষ্ঠ বর্ষে খুলনা ডিএনসির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার খুলনার সবজির বাজারে দামে স্বস্তি;কমেছে গোশ ও মাছের দাম  নির্বাচনের ট্রেন চলছে, কেউ থামাতে পারবে না : ওবায়দুল কাদের শেখ হাসিনা আমাকে এমপি না, জনতার সেবা করতে পাঠিয়েছেন : এস এম কামাল হোসেন ডলারের দাম আরও কমলো খুলনায় কয়লা ও গ্যাসসহ জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিশ্বব্যাপী নিরাপদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিকী প্রদর্শন খুলনা—১ আসন: জনগণের জন্য কাজ করতে চান সাবেক এমপি ননী গোপাল নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ আহসান হাবিব খান (অব:) এর খুলনা সফরসূচি

কলারোয়ায় ওএমএস’র ডিলার বৃদ্ধির দাবী উপকারভোগীদের

দেশ প্রতিবেদক, কলারোয়া :
  • প্রকাশিত সময় : শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২
  • ৯৪ পড়েছেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচী ওএমএস’র ডিলার বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছে  সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌরসভার উপকারভোগীরা। কলারোয়া পৌর সদরের ৯টি ওয়ার্ডের ৩টি পয়েন্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর আওতায় অসহায় হতদরিদ্র মানুষের জন্য প্রদানকৃত স্বল্প মূল্যে ওএমএস’র ডিলার বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছেন কলারোয়া পৌর সদরের করোনাকালীন সময়ে বেকার ও অসহায় হতদরিদ্র মানুষেরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে কলারোয়া পৌর সদরের তুলসিডাঙ্গা, ঝিকরা পূজামন্ডপ বটতলা ও মুরারিকাটি ওএমএস ডিলারের দোকানে গুলোতে গ্রামবাসীর উপচেপড়া ভীড়। অনেক হতদরিদ্র ও করোনা কালীন সময়ে বেকার হওয়া অসহায় মানুষগুলো লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে চাল ও আটা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে।

এব্যাপারে পৌরসভার ডিলার স. ম গোলাম ছরোয়ার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন-সপ্তাহে ৬দিন এই চাউল এবং আটা বিতরণ করছি। প্রতিদিন এক টন আটা ও দেড় টন চাল। করোনার কারনে এবছর অসহায় হতদরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেশী হওয়ায় আমরা ডিলারগণ বিতরণ করতে হিমসিম খাচ্ছি। চাল, আটার পরিমান বেশী হলে অথবা পৌরসভার অন্যান্যে ওয়ার্ডে ডিলার নিয়োগ করলে উপকারভোগীদের জন্য ভাল হতো।

ডিলার নজরুল ইসলাম এবং ডিলার নরেন্দ্র নাথ ঘোষও একই মতামত প্রকাশ করেছেন।

এদিকে কলারোয়া পৌরসভার মেয়র মাস্টার মনিরুজ্জামান বুলবুল বলেন, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের অসহায় হতদরিদ্র মানুষেরা সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন প্রকারের খাদ্য সহায়তা পেয়ে থাকেন। সে তুলনায় পৌরসভার অসহায় হতদরিদ্র মানুষেরা অনেক কম খাদ্য সহায়তা পাচ্ছেন। তাই ওএমএস’র খাদ্যসামগ্রী বিতরণের পরিমান বৃদ্ধি ও কয়েকজন ডিলার নিয়োগ করলে পৌরসভার অসহায় হতদরিদ্র মানুষেরা উপকৃত হতো। তিনি আরো বলেন, ইউনিয়নে খাদ্য বিতরণের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকলেও পৌরসভায় দীর্ঘ মেয়াদী কোন ব্যবস্থা নাই তাই পৌরসভার চলমান ওএমএস খাদ্য কর্মসূচী যেন হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে না যায় তার জন্য অসহায় পৌরবাসী দাবি জানিয়েছেন। তিনি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক সহ সরকারের উদ্বর্তন কর্মকর্তাদের কাছে দাবী জানিয়েছেন করোনার কারনে বেকার হওয়া মানুষগুলো যেন দীর্ঘ মেয়াদে অল্প মূল্যে খাদ্যসহায়তা পায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এধরনের আরো সংবাদ

Categories

© All rights reserved © 2019 LatestNews
Hwowlljksf788wf-Iu