জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচন ও উন্নয়নমুখী রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগ তার জন্মলগ্ন থেকে নির্বাচন করে সংখ্যা গরিষ্ঠ দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জিয়া আর এরশাদ ভোট চুরির মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। কিন্তু জনস্রোতে স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র ভেসে গেছে। দেশকে পিছিয়ে দিয়ে অপশক্তি ভেসে গেছে। আর সেই পিছিয়ে ফেলা জনগোষ্ঠীকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিতে শেখ হাসিনা গণতন্ত্র ও উন্নয়ন একাধারে চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে যে উন্নয়ন যজ্ঞ চলছে, এই উন্নয়ন যজ্ঞকে অব্যাহত রাখতে হবে। তাই শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে তালুকদার আব্দুল খালেককে আবারও নির্বাচিত করতে হবে।  

মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের ১৮, ২৪, ২৫ ও ২৬নং ওয়ার্ডের বিজয় সমাবেশে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যা. আলমগীর কবির, দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শেখ ফারুক হাসান হিটলু, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা, নির্বাহী সদস্য এস এম আকিল উদ্দিন, নগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রনজিত কুমার ঘোষ, নগর যুব লীগের আহ্বায়ক মো. সফিকুর রহমান পলাশ, মহানগর যুব লীগের সদস্য এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ। ২৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আইয়ুব আলীর সভাপতিত্বে এবং ২৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আব্দুল আজিজ ও ২৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আতাউর রহমান শিকদার রাজুর পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. খন্দকার মজিবর রহমান, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, মো. শাহজাদা, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান, কামরুল ইসলাম বাবলু, নুর মোহাম্মদ শেখ, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, কাউন্সিলর আমেনা হালিম বেবী, কাউন্সিলর গোলাম মওলা সানু, এম এ নাসিম, মীর বরকত আলী, মো. আমির হোসেন, পারভিন ইলিয়াছ, নুরীনা রহমান বিউটি, নূর জাহান রুমি, মো. মোক্তার হোসেন, মো. রুহুল আমিন খান, আব্দুল কাইয়ূম গোরা, রাজিউল ইসলাম রাজু, শরীফ এনামুল কবীর, মো. নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল হক, চ. ম. মুজিবর রহমান, মঈনুল ইসলাম নাসির, শেখ জাহিদুল ইসলাম, ইউসুফ আলী খান, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ রুহুল আমিন, মো. মোতালেব মিয়া, মীর মো. লিটন, মো. জাকির হোসেন, এ্যাড. রাবেয়া ওয়ালী করবী, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, আফরোজা জেসমিন বিথী, রোজী ইসলাম নদী, এ্যাড. আল আমিন উকিল, কবির পাঠান, মোস্তফা শিকদার, আইরিন চৌধুরী নীপা, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, নাসরিন আক্তার, নজিবুল ইসলাম নজিব, মো. জিলহজ্ব হাওলাদার, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, মাসুদ হাসান সোহান, জব্বার আলী হীরা, মাহমুদুর রহমান রাজেসসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।