• E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৫ অপরাহ্ন

×

ঘূর্ণিঝড় “রেমেল” দুর্যোগ মোকাবেলায় কাজ করছে খুলনা জেলা পুলিশ 

  • প্রকাশিত সময় : রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪
  • ১৬০ পড়েছেন

দেশ প্রতিবেদক :

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি গত শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি রবিবার রবিবার (২৬ মে) সন্ধ্যার পর চূড়ান্ত আঘাত আনতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

রবিবার সকাল থেকে জেলায় মেঘলা আকাশ আবার কখনও রোদের ঝিলিক, দমকা হাওয়া কখনও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। এতে উদ্বেগ আর উৎকণ্ঠা বাড়ছে উপকূলীয় খুলনার কয়রা, পাইকগাছা, দাকোপ ও বটিয়াঘাটা উপজেলার মানুষের মধ্যে।

তবে ঘূর্ণিঝড় “রিমেল” মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইদুর রহমানের নির্দেশনায় কাজ করছে খুলনা জেলা পুলিশের সকল ইউনিট। ইউনিট ইনচার্জদের নেতৃত্বে স্থানীয় জনগণকে ১০নম্বর মহাবিপদ সংকেত সম্পর্কে সচেতনতামূলক মাইকিং প্রচারনা এবং ঝড়বৃষ্টি উপেক্ষা করে স্থানীয় বৃদ্ধ, অন্ধ, নারী-শিশুসহ সংশ্লিষ্ট নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে নিয়ে যাওয়ার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। জেলার সর্বমোট ৬০৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে ও তিনটি মুজিব কিল্লায় শুকনো খাবারসহ বসবাস উপযোগি করতে এবং মানুষের জান-মাল ও গবাদি পশু নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে পৌঁছে দিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ সদস্যরা। দুর্যোগ মোকাবেলায় জেলা পুলিশের “কন্ট্রোল রুম” স্থাপনের মাধ্যমে আশ্রয় কেন্দ্রসহ সার্বিক বিষয় মনিটরিং করা হচ্ছে।

 

খুলনা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) তানভীর আহমেদ জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালের ভয়াবহতা প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে জেলা পুলিশ খুলনা উপকূলবর্তী তিনটি উপজেলা দাকোপ কয়রা পাইকগাছায় মানবিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে। আমরা দিনব্যাপী সাধারণ মানুষজনদের গবাদি পশু সহ আশ্রয় কেন্দ্রে স্থানান্তরের জন্য তৎপরতা চালাচ্ছি। একই সাথে অত্র এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সকলকে পুলিশ সুপার খুলনা মহোদয় বিনীতভাবে সকলের কাছে অনুরোধ করেছেন যাতে তথ্য প্রদান করে এবং কর্মকাণ্ডের সহযোগিতার মাধ্যমে উপদ্রুত এলাকায় প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA