বিজ্ঞপ্তিঃ
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ৭৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর উৎসবের মধ্য দিয়ে বাংলার শত্রুদেরকে উৎখাত করা হবে। যারা ব্রিটিশ থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত বাংলাদেশকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র লিপ্ত রয়েছে তাদের উচ্ছেদই হবে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অঙ্গীকার। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এদেশের সাধারণ মানুষকে নিয়ে সংগঠিত। আওয়ামী লীগের সৃষ্টি অসহায়, বঞ্চিত, বাঙালির অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করতে। আর সে সঠিক নেতৃত্ব দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও একটি পবিত্র সংবিধান আমরা পেয়েছি। বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে পারেনি; কিন্তু আমাদের সকল সাংবিধানিক অধিকার এনে দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। আজ সে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করে জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করছেন। তাঁর এই অদম্য স্পৃহাকে আরো শক্তিশালী করতে দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে সংগঠন সুসংগঠিত করতে হবে।
গতকাল শনিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বর্ধিত সভা পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ¦ মিজানুর রহমান মিজান, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, মুক্তিযোদ্ধা শেখ শহিদুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, এ্যাড. মো. আইয়ুব আলী শেখ, মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, আবুল কালাম আজাদ কামাল, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, মো. শাহজাদা, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, নুর মোহাম্মদ শেখ, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, আজগর আলী মিন্টু, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, শেখ সৈয়দ আলী, এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ^াস, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম বাশার, তসলিম আহমেদ আশা, শহিদুল ইসলাম বন্দ, এস এম আনিছুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, আলহাজ¦ মনিরুজ্জামান খান খোকন, এস এম আকিল উদ্দিন, মোরশেদ আহমেদ মনি, মুন্সি আইয়ুব আলী, আব্দুল হাই পলাশ, জামিরুল হুদা জহর, শেখ আবিদ উল্লাহ, চ ম মুজিবর রহমান, বাবুল সরদার বাদল, শেখ জাহিদুল ইসলাম, মো. নুর ইসলাম, মঈনুল ইসলাম নাসির, ফেরদৌস হোসেন লাবু, এ্যাড. ফারুক হোসেন, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, কাজী জাকারিয়া রিপন, খান রিয়াজুল ইসলাম, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, মো. ফায়েজুল ইসলাম টিটো, সরদার আব্দুল হালিম, মীর মোহাম্মদ লিটন, মো. জাফর ইকবাল মিলন, মো. শিহাব উদ্দিন, শেখ আসলাম আলী, সৈয়দ কিসমত আলী, খ ম লিয়াকত আলী, কাউন্সিলর মুন্সি মনিরুজ্জামান মুকুল, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মো. ইউসুফ আলী খান, এ্যাড. শামীম মোশাররফ, মো. আজম খান, মুন্সি সেলিম হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, এ্যাড. শেখ শামীম আহমেদ পলাশ, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, নাসরিন আখতার, নুর জাহান রুমি, কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, কাউন্সিলর কাজী আবুল কালাম বিকু, কাউন্সিলর ইমাম হাসান চৌধুরী ময়না, কাউন্সিলর গোলাম রব্বানী টিপু, কাউন্সিলর এম ডি মাহফুজুর রহমান লিটন, কাউন্সিলর সাহিদুর রহমান, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, কাউন্সিলর আরিফ হোসেন, কাউন্সিলর ইমরুল হাসান, কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, কাউন্সিলর সাহিদা আক্তার, কাউন্সিলর খাদিজা সুলতানা সোনালী, কাউন্সিলর রাফিজা খানম মিরা প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।
বর্ধিত সভায় ২৪ জুন দৌলতপুর থানা, ২৬ জুন সোনাডাঙ্গা থানা, ২৭ জুন সদর থানা, ৫ জুলাই খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের কর্মীসভা করার সিদ্ধান্ত হয়।