• E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন

×

আরাফাত রহমান কোকোর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

  • প্রকাশিত সময় : সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩৩ পড়েছেন

খবর বিজ্ঞপ্তিঃ

স্বৈরাচার শেখ হাসিনা জিয়া পরিবারকে ধ্বংসের জন্য নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেনÑ মঞ্জুখবর বিজ্ঞপ্তিফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জরুরি অবস্থার সময়ে করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে এক বছর কারাগারে ছিলেন আরাফাত রহমান কোকো। ২০০৮ সালের ১৭ জুলাই মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড যান তিনি। সেখান থেকে পাড়ি জমান মালয়েশিয়ায়। এরপর ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন আরাফাত রহমান কোকো। বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল হাসপাতালে নেয়ার পথে এই বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক ইন্তেকাল করেন।

ওই বছরের ২৮ জানুয়ারি আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ দেশে আনা হয়। ওই সময় বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গুলশান কার্যালয়ে অবরুদ্ধ ছিলেন। সেখানেই ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ দেখে শেষ বিদায় জানান সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ওইদিনই বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে জানাজা নামাজ শেষে বনানী কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়। ওয়ান—ইলেভেনের সরকার ও স্বৈরাচার শেখ হাসিনা জিয়া পরিবারকে ধ্বংসের জন্য নানা ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে আরাফাত রহমান কোকোকে কৌশলে হত্যা করে।

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর ৫৫তম জন্মদিন উপলক্ষে সোমবার (১২ আগস্ট) বাদ মাগরিব নগরীর শেখপাড়া তেঁতুলতলা মোড়স্থ সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে খুলনা বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এ কথা বলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা—২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু।

তিনি আরও বলেন অনেক ষড়যন্ত্র করে জিয়া পরিবারকে ধ্বংস করতে পারেনি। বরং গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে হেলিকপ্টারে ভারতে পালিয়ে যান তিনি। এর মধ্যে দিয়ে তিনি ও তার দল আওয়ামীলীগ ধ্বংস হয়ে গেছে। বাংলাদেশ গণতন্ত্রের পথে নতুন করে যাত্রা শুরু করেছে। আমাদের এই যাত্রার পথ মসৃণ নয়। আন্দোলনের মাধ্যমে যে বিজয় এনেছে ছাত্র—জনতা তা নস্যাৎ করার জন্য প্রশাসন, বিচার বিভাগ বা বিভিন্ন বাহিনীতে ঘাপটি মেরে থাকা আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকার জন্য সকল নেতা—কর্মিদের আহবান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফ্ফার।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মনিরুজ্জামান মনি, মীর কায়ছেদ আলী, শেখ মোশাররফ হোসেন, এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, এড. গোলাম মওলা, মহিবুল্লাহ কচি, মেহেদী হাসান দিপু, নিজাম উর রহমান লালু, সাদিকুর রহমান সবুজ, ইউসুফ হারুন মজনু, কাজী শফিকুল ইসলাম শফি, আকরাম হোসেন খোকন, ইশহাক তালুকদার, জামিরুল ইসলাম জামিল, হাসান মেহেদী রিজভী, রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, রফিকুল ইসলাম শুকুর, বাচ্চু মীর, ওমর ফারুক, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, আনিসুর রহমান আরজু, মেহেদী হাসান সোহাগ, তৌহিদুল ইসলাম খোকন, আশরাফ হোসেন, আব্দুল জব্বার, রিয়াজুর রহমান, রুহুল আমিন, আব্দুল জলিল হাওলাদার, মাহবুব হোসেন, খায়রুল ইসলাম লাল, মশিউর রহমান খোকর, এড. মুজিবর রহমান, এড. রফিকুল ইসলাম, আব্দুল মতিন, আল বেলাল, মোহাম্মদ আলী, এড. মহসীন, এড. ওমর ফারুক, জাকারিয়া লিটন, লিটু পাটোয়ারী, ইকবাল হোসেন, আলমগীর হোসেন আলম, আলমগীর ব্যাপারী, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, মুন্সি আব্দুর রব, শামীম খান, মিজানুজ্জামান তাজ, শামীম আশরাফ, কাজী ফয়জুল কবির টিটু, হেদায়েদ হোসেন হেদু, হুমায়ুন কবির, সৈয়দ গাজী, গোলাম নবী ডালু, আল আমিন তালুকদার প্রিন্স, গৌতম দে হারু, মোস্তফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম সাগর, আরিফুর রহমান আরিফ, রাজিবুল আলম বাপ্পী, শাকিল আহমেদ, সুলতান

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA