• E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫২ পূর্বাহ্ন

×

শেখ হাসিনার ৪ চাচাতো ভাই, খালেক, কামাল, মন্নুজানসহ ২৭১ জনের নামে পৃথক দু’টি মামলা

  • প্রকাশিত সময় : শনিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৪
  • ১১ পড়েছেন
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
খুলনার খালিশপুর থানায় ৯নং ও ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপি অফিস ভাঙচুরের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা দায়ের হয়েছে। ৯নং ওয়ার্ডের শেখ দবীর ও ১৫ নং ওয়ার্ডের কাজী মোঃ ইকরাম মিন্টু বাদী হয়ে শুক্রবার রাত ১২টায় মামলা দুটো দায়ের করেন।
বাদী শেখ দবীর মামলা নং ০৫ এর এজাহারে উল্লেখ করেন, তিনি খুলনা সিটি কর্পোরেশন এর ৯নং ওয়ার্ড শ্রমীকদল এর আহবায়ক হিসাবে দায়িত্বরত। বাস্তুহারা মেইন রোডে ৯নং ওয়ার্ড বিএনপি এর কার্যালয় অবস্থিত। বিএনপি ও বিরোধী দল সমূহের চলমান সরকার বিরোধী আন্দোলন চলাকালীন আওয়ামীলীগ এর খালিশপুরস্থ স্থানীয় কাউন্সিলর আসামী- ১. এম ডি মাহফুজুর রহমান লিটন (৫২) এর নেতৃত্বে ২. আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন (৫৮), ৩. খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক কেসিসি মেয়র, তালুকদার আব্দুল খালেক (৬৭), ৪. খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ বাবুল রানা (৫৫), ৫. খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি  মোঃ সাইফুল ইসলাম (৫৪), ৬. খুলনা মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  শেখ শাহজালাল সুজন (৪০), ৭. মোঃ শফিউল্লাহ সাবেক সভাপতি ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ, ৮. শেখ মুরাদ হোসেন (৫৩) ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ সভাপতি, ৯. হাফিজুর রহমান হাফিজ যুবলীগ নেতা (৪৫), ১০. চৌধুরী রায়হান ফরিদ (৪৫) সভাপতি জেলা যুবলীগ, ১১. কামরুজ্জামান জামাল (৫২) সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ, ১২. সামছুজ্জামান মিয়া স্বপন (৫৫) সাবেক কাউন্সিলর, ২১ নং ওয়ার্ড, ১৩. আনিছুর রহমান পপলু (৫৫) সাবেক সভাপতি আওয়ামী যুবলীগ, ১৪) শেখ জাকির (৫৬), ১৫. নাসির সরদার (৪৮), ১৬. আজগর সরদার (৫৫), ১৬. রাকিব শেখ (২৫), ১৭. তমাল (৩৫), ১৮. জুয়েল হোসেন দিপু (৪৫), ১৯. মাসুদ (৩৫), ২০. শহিদুল ইসলাম মৃধা (৪৩), ২১. মোঃ ফরিদ (৪০), ২২. পলাশ (২৩), ২৪. রোকন (৩০), ২৪. মোঃ হানিফ (৪৫), ২৫. মোফিজ (৩৭), ২৬. সোহেল (৩০), ২৭. শাহিন (৪৬), ২৮. আসাদুল (৫০), ২৯. মোঃ হাসান (৪০), ৩০. ওমর (৪৬), ৩১. দুলু (৫০), ৩২. মোঃ এনামুল হক বাবুল (৪৮), ৩৩. মোঃ মজিবর রহমান (৪৬), ৩৪. সোহেল ৩০), ৩৫. বিল্লাল (৫৫), ৩৬. নাঈম সরদার (৩৩), ৩৭. মোঃ জাকির (৩২), ৩৮. মোঃ সিদ্দিক (৩৭), ৩৯. অনিক (৩৩), ৪০. জাহিদুল ইসলাম রিয়াদ (৩৮), ৪১. কান সেলিম (৩৫), ৪২. বুলু বিশ্বাস (৫০), ৪৩. সুলতান মাহমুদ পিন্টু (৫২) সাবেক কাউন্সিলর ওয়ার্ড নং-৭, ৪৪. নয়ন (৩০), ৪৫. তসলিম আহম্মেদ আশা (৫৫), সাধারন সম্পাদক, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ, ৪৬. জেড এ মাহমুদ ডন (৫৬), ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৪৭. রাজুল হাসান রাজু (৩০), ৪৮. জাকির হোসেন বিপ্লব (৫২), খালেক, কাউন্সিলর ১৯ নং ওয়ার্ড, ৪৯. ফাহিদ হোসেন ঐশ্বর্য্য (৩২), ৫০. টিটো (৩৫) কাউন্সিলর ২৮ নং ওয়ার্ড, ৫১. মোজাফ্ফার রশিদী রেজা (৫৫) কাউন্সিলর ওয়ার্ড নং-৩০, ৫২. মিঠু (৩৭) কাউন্সিলর ৩১নং ওয়ার্ড, ৫৩. কাজী তালাত হোসেন কাউট (৫০), ৫৪. ইয়াছির আরাফাত হোয়াইট (৪০), ৫৫. ১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুন্না (৫০), ৫৬. খুরশীদ আলাম টোনা (৪৮), ৫৭. আশরাফুল ইসলাম আশরাফ (৫০), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মহানগর আওয়ামী লীগ, ৫৮. শরিফুল ইসলাম প্রিন্স (৪০) ১০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৫৯. সাইদুর রহমান সাঈদ (৪৫) ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৬০. চমচম (৩০), ৬১. খোকন ড্রাইভার, ৬২. শামসুদ্দিন প্রিন্স (৪০), ৬৩. মিল্টন (৪৬), ৬৪.মোহামম্মদ আলী মাস্টার (৫২), ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৬৫. গোলাম রব্বানী টিপু (৫৪) ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৬৬. সালাম মাস্টার (৫৫), ৬৭. মনিরুজ্জামান মুকুল (৪০), ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৬৮. ওয়াহিদ মোড়ল (৩৮), ৬৯) শিবলী বিশ্বাস (৪৫), ৭০. মনিরুজ্জামান মনি (৫২) সাবেক ১২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৭১. বাবু (২২), ৭২. জামিরুল হুদা জহর (৫৫) সভাপতি ২১ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ, ৭৩) পরশ বিশ্বাস (৩৬) ৭৪. শামিম সরদার (৩২),  ৭৫. মোঃ মনির হোসেন (৩৫), ৭৬. এ কে এম মোস্তফা চৌধুরী নাজার (৪০), ৭৭. দোলন কুমার মিস্ত্রী (৪৫), ৭৮. শাহজাহান জমাদ্দার (৪০) সাধারণ সম্পাদক ১৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, ৭৯. শেখ ওয়াজিদ ইসলাম রাকিব (২৬), ৮০. জনি কাজী (৩৫), ৮১. সরদার আলী আহম্মেদ (৫০), ৮২. মোঃ নাইমুর ইসলাম খালেদ (৩৫), ৮৩. আকরামুজ্জামান (৫৫), ৮৪. মোঃ কামরুজ্জামান শিকদার (৫২), ৮৫. মন্নুজান সুফিয়ান(৬৫) সাবেক প্রতিমন্ত্রী, ৮৬. শফিকুর রহমান পলাশ (৪৭) সভাপতি, খুলনা মহানগর যুবলীগ, ৮৭. কাজী ফয়েজ মাহমুদ(৫২) শেখ বাড়ির ঘনিষ্ঠজন, ৮৮. ডলার (৩৫), ৮৯. কামাল (৪৫), ৯০. আবুল কালাম আজাদ (৪৫), ৯১. দুম্বা সোহাগ (৩৮), ৯২. মোঃ সরোয়ার হোসেন(৪৮) সভাপতি, খুলনা বিভাগীয় ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন ৯৩. আসিফুর রশিদ আসিফ(৫৫), ৯৪. শওকত (৪৫), ৯৫. রিপন (৫২), ৯৬. মাসুদ (৪৫), ৯৭. সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল (৫৫) সাবেক সংসদ সদস্য, ৯৮. বিসিবির সাবেক পরিচালক ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বর শেখ সোহেল (৫২), ৯৯.শেখ রুবেল(৫০), ১০০. শেখ বাবু (৪৫), উভয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই, ১০১. হাফেজ শামীম, উপ-দপ্তর সম্পাদক খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ, ১০২. মোঃ ফারুক হোসেন(৩০), ১০৩. অনিক (২৫), ১০৪. ইকবাল হোসেন (৫৫), ১০৫. রকিবুল ইসলাম রকি (৫২), ১০৬. মোঃ হাফিজ (৪৫), ১০৭. আসাদুজ্জামান রাসেল (৪২), সাধারণ সম্পাদক খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ, ১০৮. দেব দুলাল বাড়ই বাপ্পী সাবেক সভাপতি, খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ, ১০৯. রনবীর বাড়ই সজল, ১১০. ফকির সাইফুল ইসলাম (৫৫) ২৯ নং ওয়াপর্ড কাউন্সিলর সহ অজ্ঞাতনামা ২০/২৫ জন আওয়ামীলীগ সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঘটনার তারিখ (২৭শে আগষ্ট ২০২২) সন্ধ্যা অনুমান ০৭:০০ ঘটিকার সময় হকিস্টিক, রামদা, লোহার রড, আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠিসোটা সহ আরো সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ঘটনাস্থলে (৯নং ওয়ার্ড বিএনপি অফিসের সামনে) আসে। তখন আমি (বাদী) সহ আমাদের দলের নেতাকর্মী মোঃ ইকবাল হোসেন, ইউসুফ সরদার, নজরুল ইসলাম, মোতালেব, বাবুল হোসেন, বাবুল মিয়া, ইয়াছিন হাসান, আমিন সহ ৫/৬ জন অফিসে বসে আলাপ- আলোচনাকালীন আসামী তালুকদার আব্দুল খালেক ও কাউন্সিলর লিটন এর নির্দেশে আসামী দিপু, ফরিদ ও পলাশ একাধিক বোম মেরে এলাকা ধোয়াচ্ছন্ন করে। তখন আসামী লিটন, আলী আকবর টিপু ও জেড এ মাহমুদ ডন তাহাদের হাতে থাকা পিছল ও শর্টগান দিয়ে গুলি করলে আমরা জীবন ভয়ে দৌড়ে পালাই। বিএনপি নেতৃত্বে তদানিন্তন বিরোধী দলীয় বিভিন্ন দল ও সংগঠন সরকার বিরোধী আন্দোলন করায়, ঘটনাস্থল বিএনপি অফিস আসামীগন ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করার জন্য আসামীরা একত্রে অবৈধ জমায়েত হয়। আসামী সাবেক মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও কাউন্সিলর লিটন এর নির্দেশে আসামীগন আমাদের অফিসের দরজা-জানালা ভেঙগে ভিতরে থাকা এলইডি টিভি, আসবাবপত্র ভাংচুর ও লুটপাট করে। আসামী জাকির অফিসে ঢুকে দপ্তরের ড্রয়ারে রক্ষিত অনুমানিক নগদ এগার হাজার টাকা ও মুল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায়।
অন্যান্য আসামীগন অফিসের মুল্যবান ক্রেস্ট, মুল্যবান শোপিস, ফ্যান, লাইট, স্টান্ড ফ্যান ইত্যাদি খুলে লইয়া যায় ও ভাংচুর করে। যাওয়ার সময় পুনরায় অফিসে অগ্নিসংযোগ করে বীর দর্পে আসামীরা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ইত্যাদি স্লোগান দেয় এবং মিছিল সহকারে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। তৎকালীন সময়ে বাদী সহ স্থানীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দ মামলা করার চেষ্টা করে ব্যর্থহন। কিন্তু গত ০৫ আগষ্ট ২০২৪ তারিখ স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতন ও দেশ ছেড়ে পলায়নের পর নতুন নিরপেক্ষ সরকার গঠিত হওয়ায় এবং দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ায় আমি বর্তমানে কিছুটা বিলম্বে অত্র এজাহার দায়ের করিলাম।
অপর এক লামলায় ১৫ নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক বাদী কাজী মোঃ ইকরাম মিন্টু এজাহারে উল্লেখ করেন  পলিটেকনিক কলেজের সামনে আমাদের ১৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি এর কার্যালয় অবস্থিত। বিএনপি ও বিরোধী দল সমূহের চলমান সরকার বিরোধী আন্দোলন চলাকালীন আওয়ামীলীগ এর খালিশপুরস্থ স্থানীয় কাউন্সিলর আসামী- ১. আমিনুল ইসলাম মুন্না (৫৫), ২. আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতা এস.এম কামাল হোসেন (৫৭), ৩. তালুকদার আব্দুল খালেক (৬২), সভাপতি খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগ ও সাবেক মেয়র, ৪. মোঃ বাবুল রানা (৫৮) সাধারন সম্পাদক, খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগ, ৫. মোঃ সাইফুল ইসলাম (৫৪)সভাপতি সদর থানা আওয়ামীলীগ, ৬. মাহফুজুর রহমান লিটন (৫৫) কাউন্সিলর ওয়ার্ড নং-৯, ৭. সাইদুর রহমান সাইদ (৫২), ৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৮. নাইমুল ইসলাম, খালেদ (৫০) ১১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৯. সমির দত্ত (৫০), ১০. শেখ শাহজালাল সুজন (৪০), ১১. শফিউল্লাহ (৫২), সাবেক সভাপতি, ১৫ নং ওয়ার্ডআওয়ামীলীগ, ১২. খোরশেদ আহম্মদ মনি (৫২), ১৩. খুরশিদ আহম্মেদ টোনা (৫০), ১৪. আসলাম আলী (৫৩), ১৫. জনি মিয়া (৩৮), ১৬. তকতি ধর (৩৫), ১৭. রিয়াজ উদ্দীন (২৯), ১৮. আব্দুল জব্বার (৫৫), ১৯. বাবুল মুন্সি (৪০), ২০. সোহাগ (২৭), ২১. ইয়াছিন আরাফাত (৩২), ২২. মাহাবুব হাসান (৩০), ২৩. আনিছুর রহমান ৫২), ২৪. কামাল (৫৪), ২৫. জলিল (৪৮), ২৬. জালাল (৫৫), ২৭. ভুটেল কামাল (৫২), ২৮. নাসির সরদার (৪৮), ২৯. আজগর সরদার (৫৫), ৩০. কাজী এনায়েত আলী আলু (৫৭), ৩১. শাহাজাহান জোমাদ্দার (৫২), ৩২. শেখ জাকির (৫৫), ৩৩. রাকিব (৩০), ৩৪. হায়দার মোল্লা (৫৫), ৩৫. নাজু (৫০), ৩৬. মাহমুদ (৫২) সাবেক কমিশনার সিদ্দিক এর বাড়ীর পাশে, ৩৬. মোটা টিপু (২৮), ৩৭. খোরশেদ আলম পল্টু (৪৯), ৩৮. সুজন (২৩), ৩৯. গোলাম রব্বানী (৫৫), ৪০. মিন্টু হাওলাদার (৩৮), ৪১. মিজান হাওলাদার (৩৩), ৪২. লিয়ন (২৫), ৪৩. আব্দুল খালেক (৪০), ৪৪. দেলো (২৫), ৪৫. আন্না (৪৫). ৪৬. সুলতান মাহমুদ পিন্টু (৫০), ৪৭. রাহুল (৩২), ৪৮. জুম্মান (২২), ৪৯. সোহেল বিশ্বাস (৪০), ৫০. হাবিব (৪০), ৫১. তসলিম সরদার (৩২), ৫২. অনিক (৩০), ৫৩. উল্লাস (২৮), ৫৪. মনিরুল ইসলাম সাগর (৩৮), ৫৫. মনিরুল ইসলাম (৩৫), ৫৬. রাশেদুল ইসলাম রাশেদ (ছাত্রলীগ) (৩২), ৫৭. সৈকত (ছাত্রলীগ) (২৮), ৫৮. নবাব (৩০), ৫৯. আরিফ (ছাত্রলীগ) (২২), ৬০. আশিকুর রহমান হৃদয় (২৫) পলিটেকনিকট কলেজ ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক, ৬১. শাওন (২১), ৬২. অহিদুল (২৩), ৬৩. আলি ইমরান হাসান (৩৪), ৬৪. রোমান (২১), ৬৫. ইপ্তি (২০), ৬৬. সৌরভ (২২), ৬৭. হুমায়ুন কবীর (৫৫), ৬৮. হাফিজুর রহমান (৪৫), ৬৯. মোর্তজা (২৮), ৭০. দিপু (২০), ৭১. সাহাব উদ্দীন সাবু (৪৫), ৭২. জিলানী রাজু (৩৮), ৭৩. ফারুক (৩০) স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ৭৪. জুয়েল মোল্লা, ৭৫. আনিস বিশ্বাস (৪৮) সাবেক কাউন্সিলর ১৬ নম্বর ওয়ার্ড, ৭৬. ইমরুল হাসান (৪২) কাউন্সিলর ২১ নং ওয়ার্ড, ৭৭. হাফিজুর রহমান হাফিজ যুবলীগের হাফিজ (৪৫), ৭৮. চৌধুরী রায়হান ফরিদ (৪৫), সভাপতি জেলা যুবলীগ, ৭৯.কামরুজ্জামান জামাল (৫৪) সাংগঠনিক সম্পাদক জেলা আওয়ামীলীগ, ৮০. সামছুজ্জামান মিয়া স্বপন (৫৫) সাবেক কাউন্সিলর, ২১ নং ওয়ার্ড, ৮১. সহিদুল হক মিন্টু (৫৫) মহানগর আওয়ামীলীগ নেতা, ৮২. আনিছুর রহমান পপলু (৫৭) সাবেক সভাপতি আওয়ামী যুবলীগ, ৮৩. শামসুদ্দিন প্রিন্স (৪০), ৮৪. মিল্টন (৪৬), ৮৫. মোহামম্মদ আলী মাস্টার (৫২), ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৮৬. গোলাম রব্বানী টিপু(৫৪) ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, সাং৮৭. সালাম মাস্টার (৫৫), ৮৮. মনিরুজ্জামান মুকুল (৪০) ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৮৯. ওয়াহিদ মোড়ল (৩৮), ৯০. শিবলী বিশ্বাস (৪৫), ৯১. মন্নুজান সুফিয়ান(৬৫), সাবেক প্রতিমন্ত্রী, ৯২. শফিকুর রহমান পলাশ(৪৭) সভাপতি, খুলনা মহানগর যুবলীগ, ৯৩. মনিরুজ্জামান মনি (৫২) সাবেক ১২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ৯৪. কাজী আমিনুল হক আমিন(৫৫), সিনিয়র সহ-সভাপতি, খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগ, ৯৫. শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল(৫৫), ৯৬) শেখ সোহেল(৫২), ৯৭)শেখ রুবেল(৫০), ৯৮) শেখ বাবু(৪৫), উভয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই,  ৯৯. কাজী ফয়েজ মাহমুদ(৫২), শেখ পরিবারের আস্থাভাজন, ১০০. আসাদুজ্জামান রাসেল(৪২), সাধারণ সম্পাদক, খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ, ১০১. জামিরুল বন্দ, ১০২. রাকিব মোড়ল(৩৯), সভাপতি, বিএল কলেজ ছাত্রলীগ ১০৩. রেজোয়ান মোড়ল(৩০), ১০৪. রিপন মোড়ল(২৮), ১০৫. মিজানুর রহমান তরফদার,  ১০৬ মোঃ ফারুক হোসেন(৩০) সহ অজ্ঞাতনামা ২৫/৩০ জন আওয়ামীলীগ সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঘটনার তারিখ ( ২২শে অক্টোবর ২০২৩) সন্ধ্যা অনুমান ০৬:০০ ঘটিকার সময় আগ্নেয়াস্ত্র, হকিস্টিক, রামদা, লোহার রড, লাঠিসোটা সহ অস্ত্রে সরে সজ্জিত হইয়া ঘটনাস্থল ১৫ নংওয়ার্ড বিএনপি অফিসের সামনে আসে। আসামী তালুকদার আব্দুল খালেক এর নির্দেশে আসামী মুন্না, শফিউল্লাহ, মাহমুদ, টোনা তাহাদের হাতে থাকা হাত বোমা আমাদের অফিস লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করে। আসামী সাইফুল ইসলাম সর্টগান দ্বারা ৩/৪ রাউন্ড ফাকা গুলি ও আসামী আনিছুর রহমান পপলু তাহার হাতে থাকা পিছল দ্বারা ২ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। যাহাতে বিএনপি অফিস সহ সমস্ত এলাকায় বিকট শব্দে বোম বিক্ষরিত ও গুলির শব্দে যুদ্ধ পরিস্থিতি কায়েম হয়। তখন বাদী সহ অফিসে অবস্থানরত ৪/৫ জন নেতাকর্মী জীবন ভয়ে দৌড়ে পালায়। বিএনপি নেতৃত্বে তদানিন্তন বিরোধী দলীয় বিভিন্ন দল ও সংগঠন সরকার বিরোধী আন্দোলন করায় ঘটনাস্থল বিএনপি অফিস আসামীগন ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করার জন্য আসামীরা একত্রে অবৈধ জমায়েত এবং আসামী এস এম কামাল হোসেন ও বাবুল রানার নির্দেশে আসামীগন আমাদের অফিসের দরজা ভাঙ্গিয়া ভিতরে থাকা টিভি, আসবাবপত্র ভাংচুর ও লুটপাট করে।
আসামী মুন্না ও সমীর দত্ত অফিসে ঢুকিয়া দপ্তরের ড্রয়ারে রক্ষিত পনের হাজার টাকা ও মুল্যবান কাগজপত্র লুট করে নিয়ে যায়। অন্যান্য আসামীগন অফিসের মুল্যবান ক্রেস্ট, মুল্যবান শোপিস, ফ্যান, লাইট, স্টান ফ্যান ইত্যাদি খুলে নেয়। যাওয়ার সময় পুনরায় অফিস ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বীর দর্পে আসামীরা জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ইত্যাদি স্লোগান দিয়ে মিছিল সহকারে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। তৎকালীন সময়ে বাদী সহ স্থানীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দ মামলা করার চেষ্টা করে ব্যর্থহন। কিন্তুগত ইং ০৫ই আগষ্ট ২০২৪ তারিখ স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতন ও দেশ ছেড়ে পলায়নের পর নতুন নিরপেক্ষ সরকার গঠিত হওয়ায় এবং দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ায় আমি কিছুটা বিলম্বে অত্র এজাহার দায়ের করি।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA