• E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৩ অপরাহ্ন

×

মৎস্য ঘের দখল চেষ্টায় ব্যর্থ  মারপিট-ভাংচুর ও ক্ষয়ক্ষতি’র অভিযোগ

  • প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৮ পড়েছেন
দেশ প্রতিবেদকঃ
পাইকগাছায় লক্মীখোলার বিরোধপূর্ণ  বাউখোলা নদীর মৎস্য ঘের দখল চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে মারপিটসহ ক্ষয়ক্ষতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মৎস্য ঘের মালিক সেলিম জাহাঙ্গীর জানান মঙ্গলবার ভোর ৬ টার দিকে প্রতিপক্ষরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ নিয়ে  দুটি পক্ষ মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে।
এদিকে স্থানীয়রা আশংঙ্কা করছেন  (বদ্ধ) নদীর দখল নিয়ে যে কোন মুহুর্তে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। উপজেলার লতা ইউপির আবু বক্কর মোড়লের ছেলে সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, মঙ্গলবার ভোরে শিমুলের নেতৃত্বে  ইমরান, সম্রাট-তুহিনসহ ১৫/২০ জন লাঠিসোটা নিয়ে মৎস্য ঘের দখল চেষ্টা চালায়। এ সময় বাঁধা দিলে তাদের মারপিটে কর্মচারী রনি ও ওসমান আহত হয়।
তিনি আরো জানান, বাউখোলা জলমহালের আওতাভুক্ত  বন্দোবস্তকৃত ভরাটি জমি ৫ বছর মেয়াদী  ডিড নিয়ে মৎস্য ঘের করছি।
এদিকে জলমহালের ৩৩ একর জমির মধ্য হতে  ৪’৮৬ একর জমি লস্কর ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মচারি আরাফাত ও লক্মীখোলার শহিদুল মোল্লার ছেলে সাদ্দাম হোসেন বাংলা ১৪৩১ সনের ৩০ চৈত্র পর্যন্ত  খাস আদায় নিয়ে সরকারী স্বার্থরক্ষায় দেখাশুনার দায়িত্ব নেয়।
ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা  মোঃ কামরুল ইসলাম  লিখিত ভাবে জানান, সাদ্দাম হোসেন শর্তভঙ্গ করে অন্যত্র ইজারা দিলে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
অভিযোগ উঠে সাদ্দাম প্রথমে ইমরান,সম্রাট ও পরবর্তীতে শিমুলের কাছে হস্তান্তর করেন।
 যার পরিপেক্ষিতে ইউনিয়ন উপসহকারী  ভূমি কর্মকর্তা ভূমি অফিসের বিকাশ পাল ও আরাফাত গাজীকে পুনরায় দেখভালের নিযোগ দেন।
এদিকে মৎস্য ঘের দখল চেষ্টা, মারপিট ও মাছ ধরা সম্পর্কে  সেল ফোনে  জানতে চাইলে  সাদ্দাম হোসেন বলেন এমন  ধরনের কোন ঘটনাই ঘটেনি। তবে তিনি  বাকি কথা পরে বলবো বললেও জানাননি।
জানাগেছে, এ জলমহালটি নিয়ে ইতোপূর্বে  দখল ও পাল্টা দখর চেষ্টা, বাসাবাড়ী ভাংচুর, ক্ষয়ক্ষতির ঘটনার অভিযোগে দু’পক্ষই পাল্টাপাল্টি  সংবাদ সম্মেলন করে একে অপরের দোষারোপ করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর

ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: BD IT SEBA